বঙ্গবন্ধু শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যে দর্শন বুকে ধারণ করতেন তা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, সারা বিশ্বের শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ধারণ করেছেন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, সারা বিশ্ব দুই ভাগে বিভক্ত, একভাগে শোষক আর একভাগে শোষিত এবং তিনি ছিলেন শোষিতের পক্ষে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ মে) সকাল ১১টা বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কখনো আপসের পথে হাঁটেননি। একইভাবে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর দর্শন ধারণ করে বিশ্ব শান্তি স্থাপনের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। শান্তি প্রতিষ্ঠায় তিনি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি করে এবং আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহহীনদের মুখে হাসি ফুটানো ও বয়স্ক ভাতা চালুসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে শান্তি স্থাপন করেছেন।
দেশ ও বিশ্বে শান্তি স্থাপনে নিরলস পরিশ্রম করার কারণে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকে নোবেল পুরস্কারে ভুষিত করার জন্য সকল ভেদাভেদের উর্ব্ধে উঠে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের নিকট আহ্বান জানান উপাচার্য।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে মাননীয় সংসদ সদস্য আরমা দত্ত বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন নির্যাতিত, শোষিতের পক্ষে। সারাজীবন তিনি সাধারণ মানুষের পক্ষে কাজ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর শান্তির বাণী ছড়িয়ে পড়ুক দেশ ও বিশ্ববাসীর কাছে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।
আলোচনা সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও পরামর্শক ও নির্দেশনা কার্যালয়ের পরিচালক ড. মোহা হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির এবং মাননীয় ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ আসাদুজ্জামান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
পিকে/এসপি
বঙ্গবন্ধু ছিলেন শোষিতের পক্ষে: কুবি উপাচার্য
- আপলোড সময় : ২৩-০৫-২০২৩ ০৭:৩৫:৪৮ অপরাহ্ন